প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের আইন ও অধ্যাদেশ

এখানে যে আইন ও অধ্যাদেশগুলো উল্লেখ করা হয়েছে তা বেশ আগের । কেবল মাত্র কিছুটা ধারনা দেবার জন্য আমার এই প্রচেষ্টা। কেউ যদি আপডেটেড তথ্য জানেন তবে মন্তব্য করতে ভুলবেন না।

  • The Cattle Trespass Act,1871
  • The Bengal Cruelty to Animal,Act,1920
  • The East Pakistan Animal Slaughter (Restriction) & Meat Control Act,1957.
  • East Pakistan Society for prevention to Cruelty to animal Ordinance, 1962.
  • Bangladesh Veterinary Practitioners Ordinance,1982.(ACT No1 1986)
  • Animal Disease Act,2005.
  • The Bangladesh Animal & Animal Product Quarantine Act,2005
  • Fish Feed and Animal Feed Ordinance, 2008
  • Animal Disease Rules,2008
  • National Livestock Development Policy,2007
  • National Poultry Development Policy,2008
  • Bangladesh Standard Specification for poultry Feeds
  • Bangladesh Standard Specification for Feeds& Feeding of Farm Animals and Pets

আসুন জেনে নিই আইন, অধ্যাদেশ, বিধিমালা বা নীতিমালার মধ্যে পার্থক্য কিঃ

আইন       ঃ জাতীয় সংসদ কর্তৃক পাশ এবং মহামান্য রাষ্ট্রপতি  কর্তৃক অনুমোদিত।

(আইন,অধ্যাদেশ,আদেশ,বিধি,প্রবিধান,বিজ্ঞপ্তি ও অন্যান্য আইন গত দলিল, বাংলাদেশ সংবিধানের ১৫২ নং অনুচ্ছেদ)

অধ্যাদেশ ঃ রাষ্ট্রপতির বিশেষ ক্ষমতাবলে কোন আইন জারীকরন ।

বিধিমালা ঃ আইনের ধারাগুলো বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যপূরণকল্পে প্রণীত বিধি আইন মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদন।

নীতিমালা ঃ মন্ত্রীপরিষদ কর্তৃক অনুমোদন।

পশুরোগআইন,২০০৫ (Animal Disease Act, ২০০৫)

১। শিরোনামঃ পশুরোগ, ২০০৫ নামে অভিহিত হইবে।

২। কার্যকরঃ ২৮/০২/২০০৫

৩। উদ্দেশ্য   ঃ পশুরোগের বিস্তাররোধ ও নিয়ন্ত্রণ এবং আনুষাঙ্গিক

বিষয়াদির জন্য প্রণীত।

৪। উক্ত আইনে মোট ৩৩ ধারা এবং পশুরোগ বিবরন এর একটি তফসিল আছে   (১০৩টি রোগ)।

৫। ৩ নং ধারায় পশুরোগ সর্ম্পকে তথ্য প্রদান।

প্রত্যেক পশুপালনকারীকে ভেটেরিনারি কর্মকর্তাকে বা তাঁর অফিসে  পশুরোগোর তথ্য প্রদান করিতে হইবে। অন্যথায় অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে ।

৬| সংক্রমিত এলাকা ঘোষণা।

উক্ত ৫নং ধারার ২নং উপ-ধারার ক্ষমতাবলে মহা-পরিচালক পশুসম্পদ অধিদপ্তর  সংক্রমিত এলাকার সীমানা ঘোষনা করিবেন।

৭| ৬,৭ ও ৮ নং ধারায় যথাক্রমে সংক্রমিত ্‌এলাকায় পশু ও পশুজাত পণ্য স্থানান্তরে বিধি-নিষেধ, সংক্রমিত এলাকায় প্রতিষেধক টিকা প্রদান এবং জীবানুমুক্ত করণ বিষয়ে উলে­খ করা হয়েছে।

৮| ৯ নং ধারায় ভেটেরিনারি কর্মকতা কর্তৃক পশু পরীক্ষা ও ১০নং ধারায় পোষ্টমর্টেম বিষয় উলে­খ আছে,যাহা বিধিতে বিষদ ভাবে উলে­খ আছে।

৯| ক্ষমতাপ্রাপ্ত ভেটেরিনারি কর্মকর্তার অনুমতি ছাড়া সংক্রমিত এলাকার পশু বা উক্ত পশু হতে উৎপাদিত পণ্য উক্ত এলাকায় বাজারজাত করা যাবেনা।    ধারা-১২

১০| সংক্রমিত এলাকায় কোন প্রকার পশুর মেলা  বা পশুর সমাবেশ করা যাবেনা। ধারা -১৫

১১| GB আইনের আওতায় প্রণীত বিধির শর্ত মোতাবেক  পশুখামার,পশুজাত দ্রব্য প্রক্রিয়াজাত কারখানা  স্থাপন করিতে হইলে নিবন্ধন করিতে হবে,যাহা বিশদ ভাবে উলে­খ করা হয়েছে। ধারা-১৬

১২| ভেটেরিনারি কর্মকর্তার লিখিত অভিযোগ ব্যতীত কোন আদালত এই আইনের কোন মামলা বিচারার্থ গ্রহণ করিবেন না। ধারা-২৩

১৩| দন্ড।-কোন ব্যক্তি আইন বা তদধীন কোন বিধির কোন বিধান লংঘন করেন তাহা হলে,অনূধর্ব দুই বৎসর কারাদন্ড বা অনূধর্ব ১০(দশ) হাজার টাকা অর্থদন্ড বা উভয় প্রকার দন্ডে দন্ডনীয় হইবেন।

বাংলাদেশপশুপশুজাতপণ্যসঙ্গনিরোধআইন,২০০৫

১। উদ্দেশ্যঃ

ক) পশুরোগের প্রাদুর্ভাব ও বিস্তার রোধ।

খ) জনস্বাস্থ্য রক্ষা

গ) আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ এবং আনুষাঙ্গিক বিষয়াদি।

২।এই আইনে মোট ২৬টি ধারা আছে এবং একটি খসড়া বিধিমালা  “বাংলাদেশ পশু ও পশুজাত পণ্য সঙ্গনিরোধ বিধিমালা,২০০৮” তৈরী করা হয়েছে; যা অনুমোদনের জন্য প্রক্রিয়াধীন ।

৩। “ সরকার” রোগের কারণ হতে পারে এমন ক্ষেত্রে  কোন পশু ও পশুজাত পণ্য সঙ্গনিরোধ, আমদানি বা রপ্তানি নিষিদ্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করিতে পারিবেন,ধারা -৩

৪। সরকার কতৃক সঙ্গনিরোধ কর্মকর্তা নিয়োগ করিবেন।

৫। সঙ্গনিরোধ কর্মকর্তার ক্ষমতা এবং কার্যাবলী ধারা-৭

৬।  প্রত্যেক  আমদানিকারককে কমপক্ষে ১৫ দিন পূর্বে সঙ্গনিরোধ কর্মকর্তাকে নির্ধারিত পদ্ধতি অনুসরণ পূর্বক  আমদানির বিষয়ে অবহিত করতে হবে। ধারা-৯

৭। কি কি বাজেয়াপ্তযোগ্য পশু ও পশুজাত পণ্য।-ধারা-১০

ক) রোগাক্রান্ত পশু এবং চিকিৎসা সেবার মাধ্যমে রোগমুক্ত করা সমভব নয়।

৮। পশু ও পশুজাত পণ্যের রপ্তানির বিধান, বিধিদ্বারা নির্ধারিত হবে।

ধারা- ১২

৯। বৈধ আমদানি লাইসেন্স ব্যতিরেকে আমদানিকৃত পশু ও পশুজাতপণ্য সম্পর্কিত বিধান-১৩

১১। সঙ্গনিরোধ কর্মকর্তার লিখিত অভিযোগ ব্যতীত কোন আদালত এই আইনের কোন মামলা বিচারার্থ গ্রহণ করিবেন না। ধারা-১৮

১০। দন্ড।- যদি কোন ব্যক্তি এই আইন বা বিধির কোন বিধান লংঘন করেন বা বিধির অধীন প্রাপ্ত নোটিশ অনুযায়ী দায়িত্ব সম্পাদনে বা নির্দেশ পালনে ব্যর্থ হন, তাহা হলে তিনি অনূর্ধ্ব ২ (দুই ) বৎসর কারাদন্ড বা অনূধর্ধ ১০০০০(দশ) হাজার টাকা অর্থদন্ড বা উভয় দন্ডে দন্ডনীয় হবে।ধারা-২০

মৎস্য ও পশুখাদ্য অধ্যাদেশ,২০০৮(২০০৮ সালের ২০ নং অধ্যাদেশ।

  •  গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৩(১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি এ অধ্যাদেশ জারী করেন।
  •   প্রয়োজনঃ মৎস্য ও পশুখাদ্য ও উৎপাদন ,প্রক্রিয়াজাতকরণ, মান নিয়ন্ত্রণ, আমদানি,রপ্তানি.বিপণন,বিক্রয়.বিতরণ এবং আনুষাঙ্গিক বিষয়াদি বিধান করার দরকার

মোট ২৩ ধারা আছে এবং একটি খসড়া বিধিমালা তৈরী করা হয়েছে

  •   ১। সংক্ষিত শিরোনাম ও প্রবর্তন।-
  •   ২। সংজ্ঞা।- খামার,পশুখাদ্য.পশু,সরকার,
  •   ৩। পশুখাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ।- মহ-পরিচালক বা ক্ষমতা প্রাপ্ত কর্মকর্তা।
  •   ৪। পশুখাদ্য উৎপাদন প্রক্রিজাতকরণ ইত্যাদিসহ আনুষঙ্গিক কার্যাবলী সম্পাদন।
  •   ৫। লাইসেন্স প্রদান।-
  •   ৬।লাইসেন্সের মেয়াদ ও নবায়ন।-
  •   ৭। লাইসেন্স ফি ও নবায়ন ফি।-
  •   ৮। লাইসেন্স বাতিল ও স্থগিতকরণ।-
  •   ৯। আর্দশমাত্রা।-
  •   ১০।পশুখাদ্যেও মাননিয়ন্ত্রণ।-
  •   ১১। ক্ষতিকর ও ভেজাল পশুখাদ্য উৎপাদন ।-
  •   ১২।প্রাত্র ও লেবেলিং।-
  •   ১৩।  পশুখাদ্যে এন্টিবায়োটিক,গ্রোথ হরমোন,কীটনাশক, ইত্যাদি ব্যাবহার নিষিদ্ধকরণ

 

 

এছাড়া কেউ  আইন ও অধ্যাদেশগুলো ডাউনলোড করতে চাইলে নিচের লিংকগুলোতে ক্লিক করুন- (এগুলো মোটামুটি আপডেটেড)ঃ

2 টি মন্তব্য

Filed under আইন-অধ্যাদেশ

ভিটামিন-ই ও সেলেনিয়াম এর অভাব জনিত রোগের পোস্টমর্টেম

পূর্বের একটি লেখায় আপনারা ভিটামিন-ই ও সেলেনিয়াম এর অভাব জনিত রোগের লক্ষণ সমূহ দেখেছেন। এই পোস্টে আমি আপনাদের দেখাবো পোস্টমর্টেম করলে আমরা কি কি Gross lesions পেতে পারি-

In the exudative diathesis form of vitamin E deficiency, post-mortem examination will reveal subcutaneous edema over the ventral areas of the body. This edema will produce a wet glistening appearance to the surface of the underlying muscles, as seen here.

 

Pale white areas in the leg muscles associated with muscular dystrophy.

 

The pectoral muscles contain numerous variably thick, sometimes coalescing, well-demarcated pale white linear streaks.

 

White lesions in the muscles of the gizzard associated with muscular dystrophy.

 

এ বিষয়ে আপনাদের আরো নতুন কোন তথ্য থাকলে তা জানাতে পারেন।

পোস্টটি ভালো লাগলে মন্তব্য করতে ভুলবেন না কিন্তু…. ভালো থাকবেন সবাই।

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

Filed under পোস্টমর্টেম

ভিটামিন-ই ও সেলিনিয়াম এর ঘাটতি জনিত লক্ষণ

সাধারণত মুরগিকে polyunsaturated ফ্যাট যুক্ত খাবার যেমন সয়াবিন তেল  বেশি পরিমানে খাওয়ালে ভিটামিন-ই এর অভাব পরিলক্ষিত হয়। এসব খাবারের ভিটামিন-ই অক্সিডাইজড্‌  (rancid) হয়ে গেলে সেই ভিটামিন-ই আর bio-available থাকে না। আসুন, ভিটামিন-ই এর অভাবে যেসব লক্ষণ দেখা দিতে পারে তা ছবির মাধ্যমে দেখে নিই-The clinical signs of vitamin E deficiency typically develop in chicks between 15 and 30 days old. Nervous signs may include ataxia, opisthotonus, torticollis, myoclonus, paresis, and eventually prostration, as seen here. These nervous signs are caused by encephalomalacia of the cerebellum and cerebrum.

In the exudative diathesis form of vitamin E deficiency, capillary walls become abnormally permeable and leak fluid and red blood cells. This fluid typically accumulates along the ventrum of the bird. Here, the thorax and abdomen have subcutaneous edema and hemorrhage. The greenish-blue discoloration is caused by hemoglobin breakdown from the leaking red blood cells.

Similar edema and discoloration of the neck region, as seen here, can also occur.

Edema and discoloration of the legs and feet caused by exudative diathesis, a manifestation of vitamin E deficiency.

If vitamin E deficiency is identified and treated in its early stages, some birds do respond to treatment. In the encephalomalacia form of the disease however, birds do not always respond to therapy. This adult chicken continues to exhibit torticollis, a neurologic sign consisting of an abnormal twisting of the head and neck.

ভিটামিন-ই এর অভাব জনিত লক্ষণের সাথে অন্য যেসব রোগের লক্ষণের মিল রয়েছে সেগুলো হলো-

Avian Encephalomyelitis

Gangrenous Dermatitis

Newcastle Disease

Vitamin B1 Deficiency

আশা করি এই তথ্য গুলো আপনাদের কাজে লাগবে।

 

পোস্টমর্টেম লক্ষণ সমূহ জানতে এখানে ক্লিক করুন।

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

Filed under পোল্ট্রী রোগ ব্যবস্থাপনা

কিভাবে নতুন পোস্ট লিখবেন

ভেটস্‌কর্ণারে প্রথম লেখা পোস্ট করতে আপনাদের জন্য বিশেষতঃ নতুনদের জন্য  এই পোস্ট।

১. প্রথমে পোস্ট-এ ক্লিক করে ‘নতুন অ্যাড করুন’-এ ক্লিক করুন

২. শিরোনাম দিন

৩.আপনার লেখা কম্পোজ করুন

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

৪. পোস্টটিতে ফিচারড ছবি দিতে চাইলে ডান দিকে Set featured Image  এ ক্লিক করুন। তারপর Select এ ক্লিক করে আপনার কমপিউটার থেকে ছবি সিলেক্ট করুন অথবা Gallery থেকে প্রয়োজনুসারে ছবি নির্বাচন করুন।

৫. পোস্টটির ট্যাগ শিরোনাম দিন (কমপক্ষে তিনটি)

৬.বিভাগ নিবার্চন করুন (যেকোন ১ টি)

৭. আরও ছবি বা অন্য কোন মিডিয়া ফাইল যেমন অডিও বা ভিডিও ইত্যাদি দিতে চাইলে Upload/ Insert পাশের যে কোনটি প্রয়োজনানুসারে ক্লিক করুন।

৮. সবশেষে তা ড্রাফট আকারে সেভ করুন অথবা প্রকাশ করুন।

সাইটটি নতুন বলে কিছু সমস্যা হলেও হতে পারে। এছাড়া এখনও নতুন কিছু সুবিধা দেয়া বাকি আছে। ধন্যবাদ সবাইকে। বুঝতে অসুধিা হলে কমেন্টে লিখুন।

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

Filed under বিবিধ

পোল্ট্রীতে ভিটামিন সি এর গুরুত্ব

পোল্ট্রীতে ভিটামিন সি এর গুরুত্ব

১. খাদ্যে ভিটামিন সি যোগ করলে তা এন্টিস্ট্রেস হরমোন নিসঃরণ করে তাপজনিত ধকল, ঠান্ডা জনিত ধকলসহ সকল প্রকার ধকল প্রতিরোধ করে৷
২. উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি নিরাপদ ও কার্যকরভাবে ভাইরাল ইনফেকশন চিকিত্‍সায় ব্যবহার করা যায়৷
৩. ভিটামিন সি ক্ষতিকর ফ্রি রেডিকেল দুর করে, ভাইরাস মারতে সহায়তা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে৷
৪. লিউকোসাইটের ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়াকে উদ্দিপনা প্রদান করে, রেটিকিউলো-এন্ডোথেলিয়াল সিস্টেমকে কার্যকর করে এবং এন্টিবডি তৈরি করে রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে৷ এছাড়া কর্টিক্যাল হরমোন তৈরিতে বাঁধা দিয়ে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে আরও উন্নত করে৷
৫. ভিটামিন সি, ভিটামিন ই ও বেটা-ব্যারোটিন ফ্রি রেডিকেল ধ্বংসের মাধ্যমে কোষের প্রতিরক্ষা কার্যক্রমে অংশ নেয়৷ কোলাজেন গঠনে ও ক্যালসিয়াম শোষনে সহায়তা করে ডিমের খোসার মান উন্নয়নে সহায়তা করে৷
৬. তাপজনিত ধকলসহ অন্যান্য ধকল প্রতিরোধ করে ব্রয়লারের ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে৷
৭. রক্তের প্রবাহমাত্রা বাড়িয়ে হঠাত্‍ মৃতু্যর হাত থেকে পাখিকে রক্ষা করে৷
৮. মোরগের ক্ষেত্রে বীর্যের পরিমান ও শুক্রাণুর গুনগত মান বৃদ্ধি করে ডিমের উর্বরতা ও বাচ্চা উত্‍পাদনের হার বৃদ্ধি করে৷
৯. লিভার কোষ কর্তৃক মাইকোটক্সিন, ব্যাকটেরিয়াল টক্সিন এবং ভারি ধাতব আয়নকে নির্বিষ করায় অংশ নেয়৷
১০. খাদ্য থেকে খনিজ পদার্থ শোষন করে তা সমস্ত দেহে পৌঁছিয়ে দেয়৷
১১. নিউমোনিয়াসহ অন্যান্য শ্বাসতন্ত্রের রোগের চিকিত্‍সায় ভিটামিন সি অত্যন্ত কার্যকর৷
১২. দেহে ইলেকট্রলাইটস্ এর ভারসাম্য রক্ষা করে৷
১৩. এটি কার্যকরভাবে পরিপাকতন্ত্রের গঠনকে উন্নত করে৷ পুষ্টি উপাদান শোষন ক্ষেত্র বাড়িয়ে দেয়৷
১৪. এ্যাসাইটিস প্রতিরোধ ও চিকিত্‍সায় অত্যন্ত কার্যকর৷
১৫. রক্তরসে ইউরিক এসিড কমিয়ে গাউট প্রতিরোধ করে৷
১৬. এসকরবিক এসিড এর অক্সডিাইজড্ ফরম Blood-Brain Barrier-কে অতিক্রম করে neurological deficits কমিয়ে স্ট্রোক-এর কারনে মৃত্যুর হার কমিয়ে দিতে পারে৷

১ টি মন্তব্য

Filed under পোল্ট্রী ম্যানেজমেন্ট

ভালো ও মান সম্পন্ন ব্লগ লেখার টিপস্

. বিষয় নির্ধারন

আপনি কি পছন্দ করেন? কোন ধরনের ব্লগ আপনার পছন্দ? কোন বিষয়ে আপনার অভিজ্ঞতা ভাল?  এসব চিন্তা করে বিষয় নির্ধারন করুন।  বিষয়টি নিয়ে আরো শিখতে থাকুন,  বিষয়টিতে  সার্চ দিয়ে আট-দশটা ইংরেজী সাইট ঘাটুন, লেখা গুলো পড়ুন। মোটামুটি একটা ভালআইডিয়া চলে আসলে, পরে ব্লগ করুন।

. নতুন   সাম্প্রতিক  বিষয় নিয়ে লিখুন

নতুন ও  সাম্প্রতিক এবং কাছের  বিষয়ে সবার আগ্রহ বেশি থাকে।

. বেশি বেশি পড়ুন

ব্লগ লেখার পূর্ব শর্ত হলো বেশি বেশি পড়া। আপনি যদি বেশি বেশি ব্লগ , বাংলা ও ইংরেজী ব্লগ  ও খবর পড়েন তাহলে আপনার ব্লগ করা একেবারে সহজ কাজে পরিনত হবে।

. সুন্দর শিরোনাম দিন

আকর্ষনীয় সুন্দর ও মাঝারী আকৃতির  শিরোনাম দিন। আমার মতে ১২ শব্দের বেশিতে যাওয়া উচিত না। আকর্ষনীয় শিরোনামের কারনে অনেক ব্লগই বেশি হিট পায়।

. বিস্তারিত লিখুন এবং  ব্লগের আকৃতির প্রতি নজর রাখুন

ভাবতে হবে-আপনি যা জানেন পাঠক তা জানে না। তাই আপনার কথাটি  বিস্তারিত লিখতে হবে। গদ বাধা বিবরন দিয়ে বিশাল রচনা বানালে আপনার সম্পূর্ণ ব্লগটি সবাই পরবে না। প্রয়োজনে কয়েক পর্বে ভাগ করে ব্লগ লিখুন।

.আগে কেউ একরকম ব্লগ করলে

আগে কেউ একরকম ব্লগ করলে একরকম ব্লগ বাদ দিন অথবা বিস্তারিত ও সুন্দর ভাবে উপস্থাপনা করে ব্লগ করুন । একরকম ব্লগটির লিংক দিন। দেখুন

. প্রয়োজনীয়  ছবি  দিন

ছবি দেয়ার ক্ষেত্রে ডান পাশে বা বাম পাশে মাঝারী আকৃতির ছবি দিন। ছবির মাপ মোটামুটি ৩০০*৩০০ পিক্সেল এর কাছাকাছি রাখুন। যে ক্ষেত্রে বড়আকৃতির ছবি দেয়া দরকার সেক্ষেত্রে বড়আকৃতির ছবি মাঝে দিন। ছবির বিবরন দিন।এভাবে বাম পাশে ছবিটি দিতে পারেন।

. প্রয়োজনীয়  লিংক দিন

মনে রাখতে হবে-লিংক একটি অপ্রিয় জিনিস। আবার কেউ কেউ প্রয়োজনীয় লিংকের জন্যই বারবার আপনার ব্লগ ভিজিট করতে পারে। প্রয়োজনে লিংক দিন।
একই সাইটের লিংক (ভেটস্‌কর্ণারের) দেয়ার ক্ষেত্রে কৃপনতা করা উচিৎ না। ধারাবাহিক ব্লগের ক্ষেত্রে পূর্বের ও পরের ব্লগের লিংক দিন।

. ট্যাগ দিন

আপনার ব্লগটি একদিনের নয়। বছর বছর  আপনার ব্লগে হিট পরবে। সার্চ ইঞ্জিন যাতে খুজে পায় তার জন্য ট্যাগ দিন। মোটামুটি দশটি শব্দ (কমা দিয়ে দিয়ে ) ট্যাগ দেয়ার চেস্টা করুন। বাংলা শব্দ দেয়াই ভাল।

১০. বানান সতর্কতা

বানানের ব্যপারে সতর্ক থাকা উচিৎ। পোস্ট করার আগে বানানটা একটু  চেক করে নিন।

১১. ফরমেটিং করা সুন্দর করে সাজানো

  • প্যরা করে লিখুন। পাঠকের  পড়তে সুবিধা হবে।
  • প্যরার হেডিঙে<h2></h2>ব্যবহার করুন। দেখুন
  • প্রয়োজনে লিস্ট <ul><li></li></ul> বা নাম্বারিং যুক্ত করুন। দেখুন
  • কোড লেখার ক্ষেত্রে কোটেশন <blockquote></blockquote> ব্যবহার করুন।

১২. মতামতের টিপস

  • মতামতের উত্তর দেওয়ার চেস্টা করুন।
  • কেউ খারাপ মন্তব্য করলে তার সাথে বিতর্কে না যেয়ে  তার সাপোর্ট করুন এবং আপনার ত্রুটি খুজে দেখুন।
  •  মতামতে ছবি যুক্ত করার প্রয়োজন হলে ছোট আকারের ছবি দিন।
  • আপনার ব্লগটির প্রশংসা করলে তাকে ও তার ব্লগের বা সাইটের প্রশংসা করুন।
  • মতামতের মধ্যে কেউ কোন সমাধান চাইলে তার সমাধানের চেস্টা করুন।
  • কারো ব্লগে ত্রুটি ধরা পরলে সুন্দর করে জানিয়ে দিন।
  • মতামতের মাধ্যমে আপনার লিখিত বিষয়কে আরো গুরুত্বপূর্ণ করে উপস্থাপন করুন।

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

2 সেপ্টেম্বর, 2011 · 1:08 অপরাহ্ন